Wellcome to National Portal
মেনু নির্বাচন করুন
Main Comtent Skiped

শিরোনাম
রেভিনিউ মুন্সিখানা
নাগরিক সেবা

ক্রঃ নং

সেবার নাম

সেবা প্রদানের পদ্ধতি

সেবা প্রদানের সময়সীমা

নিদিষ্ট সেবা প্রদানে ব্যর্থ হলে প্রতিকারের বিধান।

০১

সরকার পক্ষে দেওয়ানী মামলা রুজু ও পরিচালনা।

সরকারি জমাজমি সংক্রান্তে সরকারকে বিবাদী করে/সরকার বাদী হয়ে দেওয়ানী আদালতে দায়েরকৃত মোকদ্দমায় সরকারপক্ষে বিজ্ঞ জিপির (সরকারি কৌঁসুলি) মাধ্যমে প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্বক সরকারি স্বার্থ তথা জনস্বার্থ সংরক্ষণ করা হয়।

বিজ্ঞ দেওয়ানী আদালতের কার্যপ্রণালী/ বিধিবিধান মোতাবেক

যথাসাধ্য চেষ্টার পরও যদি কোন মোকদ্দমায় সরকরের বিপক্ষে রায় হয় তাহলে আপীল/ রিভিশনের ব্যবস্থা করা হয়।

০২

দেওয়ানী মামলার এসএফ তৈরী ও প্রেরণ।

দেওয়ানী আদালত হতে সমন ও আরজি প্রাপ্তির পর এসএফ (তথ্য বিবরণী) চেয়ে সংশ্লিষ্ট সহকারী কমিশনার (ভূমি) বরাবর পত্র প্রেরণ করা হয়। এসএফ প্রাপ্তির পর বিজ্ঞ সরকারি কৌঁসুলির নিকট প্রেরণ করা হয়।

যত দ্রুত সম্ভব।

বিজ্ঞ আদালতে সময়ের আবেদন করতে হয়।

০৩

দেওয়ানী আপীল দায়ের।

কোন দেওয়ানী মোকদ্দমায় সরকরের বিপক্ষে রায় হলে সাথে সাথে রায় ডিক্রির জাবেদা নকল উত্তোলনের ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়। নকল পাওয়া মাত্র বিজ্ঞ জিপির মাধ্যমে আপীল করা হয়।

মূল মোকদ্দমায় রায় ডিক্রির তারিখ হতে ৩০ দিনের মধ্যে; তবে জাবেদা নকল প্রাপ্তি সাপেক্ষে।

তামাদি মওকুফের আবেদন করতে হয়।

০৪

অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (রাজস্ব) এর নিকট দয়েরকৃত আপীল মামলার নিষ্পত্তি

মিস আপীল মামলা রুজুর পর পক্ষগণকে নোটিশ প্রদানপূর্বক উপযুক্ত শুনানী গ্রহণান্তে পক্ষগণ কর্তৃক দাখিলকৃত লিখিত জবাব/ কাগজপত্র দৃষ্টে বিধিবিধান মোতাবেক আদেশ প্রদান করা হয়।

বিজ্ঞ আদালত কর্তৃক সন্তুষ্টি সাপেক্ষে যত তাড়াতাড়ি সম্ভব।

পরাজিত পক্ষ প্রয়োজন মনে করলে অতিরিক্ত বিভাগীয় কমিশনার (রাজস্ব) বরাবর আপীল করতে পারেন।

০৫

জিপি/এজিপি নিয়োগ পদ্ধতি ও ভাতা প্রদান বিষয়।

বিজ্ঞ জিপি/এজিপিগণের নিয়োগ আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সলিসিটর উইং হতে প্রদান করা হয়। জিপি/এজিপিগণের ভাতা আরএম শাখা হতে বিধি মোতাবেক প্রদান করা হয়।

বিজ্ঞ জিপি/ এজিপিগণের আবেদন প্রাপ্তি সাপেক্ষে গ্রহণযোগ্য সময়ের মধ্যে

আবেদন বিধি মোতাবেক পাওয়া গেলে ভাতা প্রদানে ব্যর্থতার অবকাশ নেই।

০৬

অবমূল্যায়িত দলিলের মামলা নিস্পত্তি কার্যক্রম

সাব-রেজিস্ট্রি অফিস হতে পত্র পাওয়ার পর কেস নথি সৃজনপূর্বক দলিলগ্রহীতা বরাবর নোটিশ প্রদান করা হয়। উপযুক্ত শুনানী প্রদান করা হয়। উপযুক্ত শুনানীঅন্তে কাগজ-পত্র দৃষ্টে আদেশ প্রদান কর হয়। দলিল গ্রহীতা ঘাটতি রাজস্ব জমা প্রদান করলে মামলা নিষ্পত্তি হয়। ঘাটতি রাজস্ব প্রদান না করলে রাজস্ব আদায়ের লক্ষ্যে জেনারেল সার্টিফিকেট মামলা রুজুর ব্যবস্থা নেওয়া হয়।

আদালতের সন্তুষ্টি সাপেক্ষে যত তাড়াতাড়ি সম্ভব।

জেনারেল সার্টিফিকেট কেসের মাধ্যমে টাকা আদায় করা হয়ে থাকে।

০৭

বিনিময় সম্পত্তি সংশ্লিষ্ট মামলার কার্যক্রম।

বর্তমানে সরকার কর্তৃক বিনিময় মামলার কার্যক্রম স্থগিত রয়েছে।

 

 

০৮ বিদেশে সম্পাদিত আমমোক্তারনামা রি-স্টাম্পিং আমমোক্তারনামা সম্পাদনের ৯০ কর্ম দিবসের মধ্যে জেলা প্রশাসক বরাবর রি-স্টাম্পিং এর আবেদন করতে হয়। আবেদন প্রাপ্তির পর আমমোক্তারনামার স্বাক্ষর ও সীলের সঠিকতা যাচাইয়ের জন্য সচিব, পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় বরাবরে এবং আমমোক্তারনামায় বর্ণিত সম্পত্তিতে সরকারি স্বার্থ যাচাইয়ের জন্য তা সংশ্লিষ্ট সহকারী কমিশনার (ভূমি) বরাবর প্রেরণ করা হয়। প্রতিবেদন প্রাপ্তির পর ৪০০/- টাকা মূল্যমানের বিশেষ আঠালো স্ট্যাম্প দ্বারা রি-স্টাম্পিং করা হয়। কাগজপত্র সঠিকতা যাচাইয়ের জন্য যুক্তি সংগত সময়।  
         

চলতি প্রকল্পসমূহ

0


কার্যক্রম

0


যোগাযোগ

ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা, আর.এম শাখা, জেলা প্রশাসকের কার্যালয়, খুলনা, ফোনঃ - ০২-৪৭৭৭২০১৫৩


অন্যান্য

0


কর্মচারীবৃন্দ
ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা